ফেসবুকে কতরকমের সেলিব্রেটিই তো আছেন। কেউ সঙ্গীত শিল্পী, কেউ আছেন খেলোয়াড়, কেউ-বা রাজনীতিবিদ- আরও কত কি পরিচয়ের সেলিব্রেটিই না আছেন। কেউ কেউ এমনও আছেন যারা কোনো স্ট্যাটাস দেওয়ার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই দেখা যায় হাজারখানেক লাইক, কয়েকশ কমেন্ট পড়ে গেছে। আর ঘন্টা পার হলে তো কথাই নেই।
সে যাক, এবার আসি আমাদের সত্যিাকারের ফেসবুক সেলিব্রেটির কথায়। নাম সাঈদ রিমন।বাড়ি বরগুনায়, একজন মেধাবীতরুণ। নটরডেম কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক। আহসান উল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতোকত্তর সম্পন্ন করে বর্তমানে একজন বস্ত্র প্রকৌশলী। তা তো বুঝলাম, কিন্তু তিনি ফেসবুক সেলিব্রেটি হলেন কী করে?
হ্যাঁ সে কথাতেই আসছি, হাস্যজ্জ্বল মেধাবী এ তরুণকে প্রায়ই দেখা যায় ছিনতাইকারী, মাস্তান, মলম পার্টির দলনেতা কিংবামাদকাসক্তের বেশে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জনপদে একক অভিনয়ের শত শত স্থির চিত্রে তাকে দেখা যায় কখনও নিরীহ ছাত্র,কখনও দরিদ্র কৃষক, কখনও সুপারীর ব্যাপারী আবার কখনওবা টাউট বাটপারের ভূমিকায়। আর এসব ছবি ফেসবুকে আপ করে তিনি জনসচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করেন।
গত পাঁচ বছর ধরে শখের বশে ফেসবুকে রিমন এ কাজ করে যাচ্ছেন নিরবচ্ছিন্নভাবে। মাদকের মরন ছোবল, যাত্রাপথে মলমপার্টির খপ্পর, ট্রাফিক আইন মেনে চলা, সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য, শ্রমিক নিপিড়ন, শিশু নির্যাতনসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশারপেশাজীবীর মর্যাদা ইত্যাদি বিষয়ের ওপর সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একক অভিনীত শতাধিক ছবি রয়েছে রিমনের ওয়ালে।রিমনের এসব ছবি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছেন বিল বোর্ড। জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন লাইকপেজে ব্যবহৃত হচ্ছে রিমনের এসব ছবি। সম্প্রতি রিমনের এসব ছবি নিয়ে বিল বোর্ড নির্মাণ করেছেন নারায়নগঞ্জ এবংমুন্সিগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলার পুলিশ বিভাগ।
রিমনের এসব স্থির চিত্রের বিষয়ে বরগুনার পুলিশ সুপার বিজয় বসাক বলেছেন, ‘রিমনের একক অভিনীত প্রতিটি স্থির চিত্রবিশেষ বিশেষ বার্তা বহন করে। আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে রিমনের ছবি নিয়ে বরগুনায়ও বিল বোর্ড নির্মাণেরপরিকল্পণা রয়েছে জেলা পুলিশের।’
সাইদ রিমনের সরল উক্তি হলো, ছোট বেলা থেকেই অভিনয়ের প্রতি আসক্তি ছিলো ভীষণ। একা একা অভিনয় করেছেন তিনি।ভিডিও চিত্র ধারণ ও ভিডিও সম্পাদনার কাজে অভিজ্ঞ বরগুনার বন্ধু রমিজ জাবের টিংকুর সহযোগিতায় জনসচেতনতাবাড়াতে একাধিক রম্য নাটক বানিয়ে বরগুনা শহরের স্থানীয় ক্যাবল টিভির মাধ্যমে তা প্রচার করে ব্যপক প্রসংশাওকুড়িয়েছেন।
আচ্ছা, আমাদের দেশে তো অসংখ্য ফেসবুক ইউজার আছেন।নিজেদেরকে যারা সেলিব্রেটি ভাবেন এমন ইউজারের সংখ্যাও তো কম না। কিন্তু এর মধ্যে এমন আর কতজনকে পাওয়া যাবে যিনি রিমনের মতো উচ্চ শিক্ষিত এবং ভালো বেতনের চাকরি করার পরও নিরীহ ছাত্র, দরিদ্র কৃষক, হকার, সুপারীর ব্যাপারী আবার কখনওবা টাউট বাটপারের ভূমিকায় অভিনয় করে তা শুধুমাত্র জনসচেতনতার জন্য নিরঅন্তর ফেসবুকে আপ করে চলেছেন?
অতএব, এই রিমনকে যদি আমরা সত্যিকারের ফেসবুক সেলিব্রেটি না ভাবতে পারি তাহলে সেটা কি রিমনের ব্যর্থতা নাকি আমাদের দৈন্যতা?
সে যাক, এবার আসি আমাদের সত্যিাকারের ফেসবুক সেলিব্রেটির কথায়। নাম সাঈদ রিমন।বাড়ি বরগুনায়, একজন মেধাবীতরুণ। নটরডেম কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক। আহসান উল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতোকত্তর সম্পন্ন করে বর্তমানে একজন বস্ত্র প্রকৌশলী। তা তো বুঝলাম, কিন্তু তিনি ফেসবুক সেলিব্রেটি হলেন কী করে?
হ্যাঁ সে কথাতেই আসছি, হাস্যজ্জ্বল মেধাবী এ তরুণকে প্রায়ই দেখা যায় ছিনতাইকারী, মাস্তান, মলম পার্টির দলনেতা কিংবামাদকাসক্তের বেশে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জনপদে একক অভিনয়ের শত শত স্থির চিত্রে তাকে দেখা যায় কখনও নিরীহ ছাত্র,কখনও দরিদ্র কৃষক, কখনও সুপারীর ব্যাপারী আবার কখনওবা টাউট বাটপারের ভূমিকায়। আর এসব ছবি ফেসবুকে আপ করে তিনি জনসচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করেন।
গত পাঁচ বছর ধরে শখের বশে ফেসবুকে রিমন এ কাজ করে যাচ্ছেন নিরবচ্ছিন্নভাবে। মাদকের মরন ছোবল, যাত্রাপথে মলমপার্টির খপ্পর, ট্রাফিক আইন মেনে চলা, সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য, শ্রমিক নিপিড়ন, শিশু নির্যাতনসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশারপেশাজীবীর মর্যাদা ইত্যাদি বিষয়ের ওপর সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একক অভিনীত শতাধিক ছবি রয়েছে রিমনের ওয়ালে।রিমনের এসব ছবি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছেন বিল বোর্ড। জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন লাইকপেজে ব্যবহৃত হচ্ছে রিমনের এসব ছবি। সম্প্রতি রিমনের এসব ছবি নিয়ে বিল বোর্ড নির্মাণ করেছেন নারায়নগঞ্জ এবংমুন্সিগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলার পুলিশ বিভাগ।
রিমনের এসব স্থির চিত্রের বিষয়ে বরগুনার পুলিশ সুপার বিজয় বসাক বলেছেন, ‘রিমনের একক অভিনীত প্রতিটি স্থির চিত্রবিশেষ বিশেষ বার্তা বহন করে। আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে রিমনের ছবি নিয়ে বরগুনায়ও বিল বোর্ড নির্মাণেরপরিকল্পণা রয়েছে জেলা পুলিশের।’
সাইদ রিমনের সরল উক্তি হলো, ছোট বেলা থেকেই অভিনয়ের প্রতি আসক্তি ছিলো ভীষণ। একা একা অভিনয় করেছেন তিনি।ভিডিও চিত্র ধারণ ও ভিডিও সম্পাদনার কাজে অভিজ্ঞ বরগুনার বন্ধু রমিজ জাবের টিংকুর সহযোগিতায় জনসচেতনতাবাড়াতে একাধিক রম্য নাটক বানিয়ে বরগুনা শহরের স্থানীয় ক্যাবল টিভির মাধ্যমে তা প্রচার করে ব্যপক প্রসংশাওকুড়িয়েছেন।
আচ্ছা, আমাদের দেশে তো অসংখ্য ফেসবুক ইউজার আছেন।নিজেদেরকে যারা সেলিব্রেটি ভাবেন এমন ইউজারের সংখ্যাও তো কম না। কিন্তু এর মধ্যে এমন আর কতজনকে পাওয়া যাবে যিনি রিমনের মতো উচ্চ শিক্ষিত এবং ভালো বেতনের চাকরি করার পরও নিরীহ ছাত্র, দরিদ্র কৃষক, হকার, সুপারীর ব্যাপারী আবার কখনওবা টাউট বাটপারের ভূমিকায় অভিনয় করে তা শুধুমাত্র জনসচেতনতার জন্য নিরঅন্তর ফেসবুকে আপ করে চলেছেন?
অতএব, এই রিমনকে যদি আমরা সত্যিকারের ফেসবুক সেলিব্রেটি না ভাবতে পারি তাহলে সেটা কি রিমনের ব্যর্থতা নাকি আমাদের দৈন্যতা?
No comments:
Post a Comment