কক্সবাজারের মেয়ে নাসিমা এখন আন্তর্জাতিক আইকন। কিন্তু কিভাবে? খবরে জানা গেছে, গুপী বাঘা এবং জাপানের টেলিকমস্টাফের যৌথ প্রযোজনায় বাংলাদেশের প্রথম নারী সার্ফার নাসিমা’র সার্ফিং–জীবন ও কক্সবাজারের সার্ফিং নিয়ে নির্মিতডকুমেন্টারি সিনেমা ‘নাসিমা’র প্রথম প্রদর্শনী হতে যাচ্ছে জাপানের টোকিও শহরে। ছবিটি দেখানো হবে বিশ্বের অন্যতমমর্যাদাপূর্ণ ডকুমেন্টারি ফেস্টিভ্যাল ‘টোকিও ডকস’ এ।
এই ছবিটি একত্রে যৌথভাবে পরিচালনা করেছেন “গুপী–বাঘা প্রোডাকশন্স লিমিটেড” এর কর্ণধার আরিফুর রহমান–বিজন জুটি।
বাংলাদেশে সার্ফিং খেলায় নারীদের পথিকৃত নাসিমা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের দৃষ্টি কেড়েছিলেন আরও আগেই। চার/পাঁচ বছরআগে মার্কিন সাংবাদিক জয়মাল ইয়োগিসের এক প্রতিবেদনে প্রথম উঠে আসে নাসিমার গল্প। এরপর তার গল্পে অনুপ্রাণিত হনক্যালিফোর্নিয়ার প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা হিথার কেসিঞ্জার। সিদ্ধান্ত নেন নাসিমার গল্প তুলে ধরবেন তার প্রামাণ্যচিত্রে। নাসিমাকেনিয়ে তৈরি প্রামাণ্যচিত্রটির নাম রাখা হয়েছে ‘দ্য মোস্ট ফিয়ারলেস’। এর পর ‘মোস্ট–ফিয়ারলেস’ নাসিমাকে নিয়ে প্রতিবেদনএসেছে বৃটেনের ‘সানডে টাইমস’, অস্ট্রেলিয়ার দ্য ‘অস্ট্রেলিয়ানে’সহ আন্তর্জাতিক অনেক গণমাধ্যমে। কিন্তু আমাদের নাসিমাকে নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের আগ্রহের কারণ কী?
সার্ফিং বাংলাদেশে খেলা হিসেবে একেবারেই নতুন, মূলত বিদেশী পর্যটকদের সার্ফিং দেখে দেখে সার্ফিং শুরু করেন জাফর আলম।তাকে দেখে অনুপ্রাণিত নাসিমা সার্ফিং এ আসেন এবং পর পর চারবারের জাতীয় সার্ফিং চ্যাম্পিয়ান হন ছেলে–মেয়ে উভয়েরমধ্যে। যখন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে নাসিমার নাম ছড়িয়ে পড়ছিল সারা বিশ্বে, ঠিক তখনি সার্ফিং ছেড়ে দিতে বাধ্য হন নাসিমা।
কিন্তু সার্ফিং ছাড়া তার’র জীবন অর্থহীন হয়ে যায়। শুরু হয় নাসিমার সার্ফিং এ ফেরার লড়াই, দু বছর পর আবারপ্রতিযোগিতায় নাম লেখান নাসিমা। ৯ বছর বয়সে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিল কক্সবাজারের মেয়ে নাসিমাআক্তার। নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে ১৮ বছরের এই কিশোরী এখন নিজের জগৎ খুঁজে নিয়েছেন ‘সার্ফিং’ খেলায়। সার্ফিংয়ের প্রতিঅদম্য ভালবাসা তার। আর এ ক্ষেত্রে তাকে মোকাবিলা করতে হয়েছে নানা সামাজিক রক্ষণশীলতা ও প্রতিবন্ধকতা। কিন্তু কোনকিছু দমিয়ে রাখতে পারেনি তাকে।
বাংলাদেশের অনেক মানুষের কাছেই সার্ফিং নামের খেলাটা অপরিচিত। তবে সমুদ্র উপকূলে বেড়ে ওঠা নাসিমার কাছে এই খেলানেশার মতো।পানিতে নামার জন্য নানা কটূক্তি শুনতে হয়েছে তাকে। কিন্তু সার্ফিংয়ের প্রতি অদম্য আগ্রহ এগিয়ে নিয়ে গেছেতাকে। হিথার কেসিঞ্জার এবং আরিফুর রহমান–বিজন জুটির প্রামাণ্যচিত্রে তুলে ধরা হয়েছে নাসিমার সেই লড়াই।
এই ছবিটি একত্রে যৌথভাবে পরিচালনা করেছেন “গুপী–বাঘা প্রোডাকশন্স লিমিটেড” এর কর্ণধার আরিফুর রহমান–বিজন জুটি।
বাংলাদেশে সার্ফিং খেলায় নারীদের পথিকৃত নাসিমা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের দৃষ্টি কেড়েছিলেন আরও আগেই। চার/পাঁচ বছরআগে মার্কিন সাংবাদিক জয়মাল ইয়োগিসের এক প্রতিবেদনে প্রথম উঠে আসে নাসিমার গল্প। এরপর তার গল্পে অনুপ্রাণিত হনক্যালিফোর্নিয়ার প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা হিথার কেসিঞ্জার। সিদ্ধান্ত নেন নাসিমার গল্প তুলে ধরবেন তার প্রামাণ্যচিত্রে। নাসিমাকেনিয়ে তৈরি প্রামাণ্যচিত্রটির নাম রাখা হয়েছে ‘দ্য মোস্ট ফিয়ারলেস’। এর পর ‘মোস্ট–ফিয়ারলেস’ নাসিমাকে নিয়ে প্রতিবেদনএসেছে বৃটেনের ‘সানডে টাইমস’, অস্ট্রেলিয়ার দ্য ‘অস্ট্রেলিয়ানে’সহ আন্তর্জাতিক অনেক গণমাধ্যমে। কিন্তু আমাদের নাসিমাকে নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের আগ্রহের কারণ কী?
সার্ফিং বাংলাদেশে খেলা হিসেবে একেবারেই নতুন, মূলত বিদেশী পর্যটকদের সার্ফিং দেখে দেখে সার্ফিং শুরু করেন জাফর আলম।তাকে দেখে অনুপ্রাণিত নাসিমা সার্ফিং এ আসেন এবং পর পর চারবারের জাতীয় সার্ফিং চ্যাম্পিয়ান হন ছেলে–মেয়ে উভয়েরমধ্যে। যখন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে নাসিমার নাম ছড়িয়ে পড়ছিল সারা বিশ্বে, ঠিক তখনি সার্ফিং ছেড়ে দিতে বাধ্য হন নাসিমা।
কিন্তু সার্ফিং ছাড়া তার’র জীবন অর্থহীন হয়ে যায়। শুরু হয় নাসিমার সার্ফিং এ ফেরার লড়াই, দু বছর পর আবারপ্রতিযোগিতায় নাম লেখান নাসিমা। ৯ বছর বয়সে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিল কক্সবাজারের মেয়ে নাসিমাআক্তার। নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে ১৮ বছরের এই কিশোরী এখন নিজের জগৎ খুঁজে নিয়েছেন ‘সার্ফিং’ খেলায়। সার্ফিংয়ের প্রতিঅদম্য ভালবাসা তার। আর এ ক্ষেত্রে তাকে মোকাবিলা করতে হয়েছে নানা সামাজিক রক্ষণশীলতা ও প্রতিবন্ধকতা। কিন্তু কোনকিছু দমিয়ে রাখতে পারেনি তাকে।
বাংলাদেশের অনেক মানুষের কাছেই সার্ফিং নামের খেলাটা অপরিচিত। তবে সমুদ্র উপকূলে বেড়ে ওঠা নাসিমার কাছে এই খেলানেশার মতো।পানিতে নামার জন্য নানা কটূক্তি শুনতে হয়েছে তাকে। কিন্তু সার্ফিংয়ের প্রতি অদম্য আগ্রহ এগিয়ে নিয়ে গেছেতাকে। হিথার কেসিঞ্জার এবং আরিফুর রহমান–বিজন জুটির প্রামাণ্যচিত্রে তুলে ধরা হয়েছে নাসিমার সেই লড়াই।
No comments:
Post a Comment