অন্ধদের চোখে আলো যোগানোর জন্য পৃথিবীর নানা প্রান্তেই চলছে নানা গবেষণা। গবেষক এবং বিজ্ঞানীরা ভাবছেন, আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন নানান যন্ত্রপাতি। কিন্তু কোনটাই আর লাগসই হচ্ছে না।তবে এরই মধ্যে আমাদের রাজু তথা সিলেট মেট্রপলিটন ইউনিভার্সিটির ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র মো. রাজু মিয়া একটি বিস্ময়কর ডিভাইস তৈরি করেছেন।যার মাধ্যমে অন্ধ ব্যক্তিরা যে কোন স্থানে অন্য ব্যক্তির সাহায্য ছাড়াই চলাচল করতে পারবে।রাজু তার এই ডিভাইসটির নাম দিয়েছেন,‘অন্ধের রাস্তা’।
এই ‘অন্ধের রাস্তা’ ডিভাইসটি তৈরিতে ব্যাবহার করা হয়েছে সাউন্ড ওয়েভ যার মাধ্যমে কোন বস্তুর অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়। এ ডিভাইসটি কোন বস্তুকে নির্ণয় করার সাথে সাথে ব্যক্তিকে বস্তুর অবস্থান সম্পর্কে বলে দেয়। এ জন্য ডিভাইসটিতে একটি হেডফোন লাগানো আছে যার মাধ্যমে বস্তুর অবস্থান সম্পর্কে সিলেটী ভাষায় বলে দেবে এবং কোন দিকে রাস্থা আছে সেটাও বলে দেবে। এ ডিভাইসের মাধ্যমে ব্যক্তির সামনে উচু-নিচু বস্তুর অবস্থান সনাক্ত করা যায়। এ ডিভাইস ব্যক্তিকে এখন দিন না রাত, সেটাও বলে দিতে সক্ষম।
অন্ধ ব্যক্তিদের হয়ত চোখের আলো ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব না, তবে যাতে করে অন্ধ ব্যক্তিরা অন্যের সাহায্য ছাড়া চলাচল করতে পারে কেবল সেজন্যেই এটা তৈরি করেন রাজু। তাদের কথা মাথায় রেখে তিনি এটা অনেক কম খরচে তৈরি করেছেন। রাজুর ভাষ্য, এ ডিভাইসের সাথে রয়েছে একটি স্টিক বা লাঠি যা ব্যক্তিকে সামনে কোন কিছুর অবস্থান সম্পর্কে বলে দিবে। ডিভাইসটি পোর্টেবল হওয়ার কারনে খুব সহজে ব্যবহার করা যায়।
অন্ধের রাস্তা নামের এ ডিভাইসটিতে আরো কিছু প্রযুক্তি যোগ করা হচ্ছে। এটাতে লোকাল ম্যাপ যোগ করার কাজও চলছে, খুব সহজে যে কোন অন্ধব্যক্তি এই ডিভাইসটি ব্যবহার করতে পারবেন। রাজু এখানেই থামতে চান না, তিনি ভবিষ্যতে ডায়াবেটিস রোগীদের ঘা শোকানোর বেক থেরাপী মেশিন অল্প মূল্যে বানানোর পরিকল্পনা করছেন।
এছাড়াও রোবট নিয়ে গবেষণাতেও রাজুর দক্ষতা রয়েছে। তিনি সম্প্রতি কুয়েটে অনুষ্ঠিত টেক ফেস্টা ২০১৬ এর রোবটিক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। ৪৬টি দলের সাথে প্রতিযোগিতা করে তার তৈরি রোবট প্রথম স্থান অর্জন করেছে।
আমরাও প্রত্যাশা করি, রাজু এগিয়ে যাক, তার গবেষণা ও আবিষ্কার নিয়ে।তার আবিষ্কার হয়ে উঠুক অসহায় মানুষের সহায়।বিশ্বজুড়ে আলোচিত হোক তার সাথে সাথে বাংলাদেশেরও নাম।
এই ‘অন্ধের রাস্তা’ ডিভাইসটি তৈরিতে ব্যাবহার করা হয়েছে সাউন্ড ওয়েভ যার মাধ্যমে কোন বস্তুর অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়। এ ডিভাইসটি কোন বস্তুকে নির্ণয় করার সাথে সাথে ব্যক্তিকে বস্তুর অবস্থান সম্পর্কে বলে দেয়। এ জন্য ডিভাইসটিতে একটি হেডফোন লাগানো আছে যার মাধ্যমে বস্তুর অবস্থান সম্পর্কে সিলেটী ভাষায় বলে দেবে এবং কোন দিকে রাস্থা আছে সেটাও বলে দেবে। এ ডিভাইসের মাধ্যমে ব্যক্তির সামনে উচু-নিচু বস্তুর অবস্থান সনাক্ত করা যায়। এ ডিভাইস ব্যক্তিকে এখন দিন না রাত, সেটাও বলে দিতে সক্ষম।
অন্ধ ব্যক্তিদের হয়ত চোখের আলো ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব না, তবে যাতে করে অন্ধ ব্যক্তিরা অন্যের সাহায্য ছাড়া চলাচল করতে পারে কেবল সেজন্যেই এটা তৈরি করেন রাজু। তাদের কথা মাথায় রেখে তিনি এটা অনেক কম খরচে তৈরি করেছেন। রাজুর ভাষ্য, এ ডিভাইসের সাথে রয়েছে একটি স্টিক বা লাঠি যা ব্যক্তিকে সামনে কোন কিছুর অবস্থান সম্পর্কে বলে দিবে। ডিভাইসটি পোর্টেবল হওয়ার কারনে খুব সহজে ব্যবহার করা যায়।
অন্ধের রাস্তা নামের এ ডিভাইসটিতে আরো কিছু প্রযুক্তি যোগ করা হচ্ছে। এটাতে লোকাল ম্যাপ যোগ করার কাজও চলছে, খুব সহজে যে কোন অন্ধব্যক্তি এই ডিভাইসটি ব্যবহার করতে পারবেন। রাজু এখানেই থামতে চান না, তিনি ভবিষ্যতে ডায়াবেটিস রোগীদের ঘা শোকানোর বেক থেরাপী মেশিন অল্প মূল্যে বানানোর পরিকল্পনা করছেন।
এছাড়াও রোবট নিয়ে গবেষণাতেও রাজুর দক্ষতা রয়েছে। তিনি সম্প্রতি কুয়েটে অনুষ্ঠিত টেক ফেস্টা ২০১৬ এর রোবটিক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। ৪৬টি দলের সাথে প্রতিযোগিতা করে তার তৈরি রোবট প্রথম স্থান অর্জন করেছে।
আমরাও প্রত্যাশা করি, রাজু এগিয়ে যাক, তার গবেষণা ও আবিষ্কার নিয়ে।তার আবিষ্কার হয়ে উঠুক অসহায় মানুষের সহায়।বিশ্বজুড়ে আলোচিত হোক তার সাথে সাথে বাংলাদেশেরও নাম।
No comments:
Post a Comment