ভারতের বিহার রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী রাজ্যের বিভিন্ন সমস্যার কথা জানানোর জন্য জনগণকে একটি হোয়াটস অ্যাপ নম্বর দিয়েছিলেন।তাতে ৪৭ হাজার বার্তা পেয়েছেন তিনি। তবে অবাক করার বিষয় হলো, এই ৪৭ হাজার বার্তার মধ্যে মাত্র তিন হাজার বার্তা এসেছে রাজ্যবাসীর সমস্যা সমাধানের আবেদন জানিয়ে। আর অবশিষ্ট ৪৪ হাজার বার্তা এসেছে ২৬ বছর বয়সী তরুণ উপমুখ্যমন্ত্রীর বিয়ের জন্য প্রস্তাব!
আর বিয়ের প্রস্তাবের ঠেলায় সরকারি নম্বর এখন ম্যাট্রিমনিয়াল প্ল্যাটফর্ম হওয়ার জোগার! অভিযোগ জানানোর ওই হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে বিয়ের প্রস্তাব পাঠিয়েছেন বিহারের হাজার হাজার তরুণী বা যুবতী বা তাঁদের অভিভাবকেরা!
কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী এবং লালুপ্রসাদ যাদবের ছোট ছেলে ২৬ বছরের তেজস্বী একই সঙ্গে ক্রিকেটারও। উপমুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর তিনি একটি হোয়াটস অ্যাপ নম্বর দেন সরকার তরফ থেকে। রাস্তাঘাটসহ অন্য যে কোনও সমস্যা থাকলে তা এই নম্বরে জানাতে বলেন বিহারবাসীকে।
ব্যস, গোলযোগের শুরু এখান থেকেই। এই নম্বরটিকে তাঁর ব্যক্তিগত নম্বর হিসেবে ভেবে বসেন অনেকেই। ফলে খারাপ রাস্তা নিয়ে অভিযোগ জানানের বদলে আসতে থাকে একের পর এক বিয়ের প্রস্তাব। যে সরকারি কর্মীদের দায়িত্ব ছিল অভাব অভিযোগ খতিয়ে দেখা, তাদের তো চক্ষু চড়ক গাছ। শুধু বিয়ে করার আবদারই নয়, অভিকাংশই নিজের নিজের উচ্চতা, শারীরিক গঠন, ত্বকের বর্ণনা, শিক্ষাগত যোগ্যতা সব কিছুই জানিয়েছেন।
এখনও পর্যন্ত ওই নম্বরে মোট ৪৭,০০০ হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ ঢুকেছে। যার মধ্যে মাত্র ৩০০০ মেসেজে রাস্তা মেরামতির আবেদন জানানো হয়। বাকি ৪৪,০০০ মেসেজেই ছিল বিয়ের আর্জি।
তবে বিষয়টিকে খুব হালকা ভাবেই নিয়েছেন এই যুব মন্ত্রী। তিনি কারও প্রস্তাবেই সবুজ সঙ্কেত দেননি। মজার ছলে শুধু বলেছেন, ‘ভাগ্যিস এখনও সিঙ্গল রয়েছি। না হলে বিপদে পড়তাম।’
আচ্ছা, এমন খবর আগে কেউ কখনো কি শুনেছেন, সরকারি নম্বরে বার্তা পাঠিয়ে নিজেদের সমস্যার কথা জানানোর বদলে হাজার হাজার তরুণী কিংবা তার বাবা-মায়েরা মন্ত্রীর বরাবরে একেবারে বিয়ের প্রস্তাব পাঠিয়ে দিচ্ছেন!
সত্যিই এক আজব দেশ, আজব সব কাজকারবার!
আর বিয়ের প্রস্তাবের ঠেলায় সরকারি নম্বর এখন ম্যাট্রিমনিয়াল প্ল্যাটফর্ম হওয়ার জোগার! অভিযোগ জানানোর ওই হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে বিয়ের প্রস্তাব পাঠিয়েছেন বিহারের হাজার হাজার তরুণী বা যুবতী বা তাঁদের অভিভাবকেরা!
কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী এবং লালুপ্রসাদ যাদবের ছোট ছেলে ২৬ বছরের তেজস্বী একই সঙ্গে ক্রিকেটারও। উপমুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর তিনি একটি হোয়াটস অ্যাপ নম্বর দেন সরকার তরফ থেকে। রাস্তাঘাটসহ অন্য যে কোনও সমস্যা থাকলে তা এই নম্বরে জানাতে বলেন বিহারবাসীকে।
ব্যস, গোলযোগের শুরু এখান থেকেই। এই নম্বরটিকে তাঁর ব্যক্তিগত নম্বর হিসেবে ভেবে বসেন অনেকেই। ফলে খারাপ রাস্তা নিয়ে অভিযোগ জানানের বদলে আসতে থাকে একের পর এক বিয়ের প্রস্তাব। যে সরকারি কর্মীদের দায়িত্ব ছিল অভাব অভিযোগ খতিয়ে দেখা, তাদের তো চক্ষু চড়ক গাছ। শুধু বিয়ে করার আবদারই নয়, অভিকাংশই নিজের নিজের উচ্চতা, শারীরিক গঠন, ত্বকের বর্ণনা, শিক্ষাগত যোগ্যতা সব কিছুই জানিয়েছেন।
এখনও পর্যন্ত ওই নম্বরে মোট ৪৭,০০০ হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ ঢুকেছে। যার মধ্যে মাত্র ৩০০০ মেসেজে রাস্তা মেরামতির আবেদন জানানো হয়। বাকি ৪৪,০০০ মেসেজেই ছিল বিয়ের আর্জি।
তবে বিষয়টিকে খুব হালকা ভাবেই নিয়েছেন এই যুব মন্ত্রী। তিনি কারও প্রস্তাবেই সবুজ সঙ্কেত দেননি। মজার ছলে শুধু বলেছেন, ‘ভাগ্যিস এখনও সিঙ্গল রয়েছি। না হলে বিপদে পড়তাম।’
আচ্ছা, এমন খবর আগে কেউ কখনো কি শুনেছেন, সরকারি নম্বরে বার্তা পাঠিয়ে নিজেদের সমস্যার কথা জানানোর বদলে হাজার হাজার তরুণী কিংবা তার বাবা-মায়েরা মন্ত্রীর বরাবরে একেবারে বিয়ের প্রস্তাব পাঠিয়ে দিচ্ছেন!
সত্যিই এক আজব দেশ, আজব সব কাজকারবার!
No comments:
Post a Comment