Enter your keyword

বিশ্বের প্রতি প্রন্তরে বাংলার মুখ

Thursday, October 13, 2016

কুষ্টিয়া জেলার ঐতিহাসিক ও দশনীয় স্থানগুলো কি কি ?

"কুষ্টিয়া" জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়ে থাকে। লালন শাহ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মীর মোশাররফ হোসেনের স্মৃতি বিজড়িত এই জেলা। কুষ্টিয়া জেলার ঐতিহাসিক ও দশনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে- ১) শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ি। ২) ছেঁউড়িয়ায় বাউল সম্রাট লালন শাহের মাজার কমপ্লেক্স। ৩) হরিনারায়নপুরের মোগল স্থাপত্যের মসজিদ ও মীর মোশাররফ হোসেনের বাড়ি। ৪) ফুলবাড়ি গ্রামের প্রাচীণ মঠ ও মন্দির ৫) বাড়াদির টেরাকোটা মঠ। ৬) আমলা সদরপুরের জমিদারবাড়ি। ৭) হিজলাবটের নীলকুঠি। 8) কুষ্টিয়া পৌরসভা ভবন ইত্যাদি।



কুষ্টিয়া একটি প্রাচীন জনপদ। পূর্বে কুষ্টিয়া নদীয়া জেলার একটি মহকুমা ছিল। এ কারণে দেখার মত অনেক স্থান কুষ্টিয়ায় রয়েছে।
রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ী: শিলাইদহের কুঠিবাড়ী রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিবিজড়িত। এখানে আম্রকাননে কবিগুরু অনেক গান ও কবিতা রচনা করেছেন। সংস্কারের অভাবে বর্তমানে কূঠিবাড়ীর অবস্থা খারাপ। তবুও কবিপ্রেমীরা এখানে এসে কবি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন। কুঠিবাড়ীটি বর্তমানে জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
ফকির লালন শাহের মাজার: বাংলার বাউল সম্রাট ফকির লালন শাহ এই কুষ্টিয়া জেলার ছেঁউড়িয়াতে জন্ম গ্রহন ও কর্ম সম্পাদন করেছিলেন । তার মাজার বর্তমানে বাউলদের আখড়া হিসেবে পরিচালিত আছে । লালন ভক্তের কাছে তাই অঞ্চলটি পূণ্যভূমি রূপে পরিগণিত।
পাকশী রেল সেতু: বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রেল সেতু পাকশী রেল সেতু কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় আছে। হার্ডিঞ্জ ব্রীজ সেতুর একটি স্প্যান ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বিমানের গোলায় ধ্বংস হয়ে যায়।
লালন শাহ সেতুঃ বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু হিসেবে "লালন শাহ" সেতুটি কুস্টিয়া জেলার পদ্মা নদীর উপর ২০০১ সালের ১৩ জানুয়ারি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সেতুটি উদ্ধোধন করেন । ২০০৪ সালের ১৮ মে যান চলাচল শুরু হয় । সেতুটি বাংলাদেশ ও জাপান যৌথভাবে নির্মিত হয় । সেতুটির চারপাশের মনোরম পদ্মা নদীর দৃশ্য প্রতিটি মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে যায় । অনেক দর্শনার্থী সেতুটি পরিদর্শনের জন্য সেতুর চারপাশে প্রতিদিন ভিরজমান ।



বাংলাদেশের একটি সমৃদ্ধ জনপদ কুষ্টিয়া। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মীর মোশাররফ হোসেন, কাঙ্গাল হরিনাথ, বাউল সাধক লালন সহ বিশিষ্ট ব্যাক্তিত্ব ও রাজনীতিবিদদের পদচারনায় এ অঞ্চল ভাস্বর হয়ে আছে আজও।
....................................প্রাচীন নিদর্শনগুলো হচ্ছেঃ
শিলাইদহে কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠি বাড়ি, ......ছেউড়িয়ায় বাউল সম্রাট লালন শাহ্ এর মাজার, ......ঝাউদিয়ার শাহী মসজিদ, ......স্বস্তিপুরের মসজিদ, ......হরিনারায়নপুরের মোগল স্থাপত্যের মসজিদ, ......মীর মোশাররফ হোসেনের বসতবাড়ি, ......আড়ুয়াপাড়ায় নফর শাহের মাজার, ......কুমারখালি বাজারে দরবেশ সোনা বন্ধুর মাজার, ......সাফিয়াট গ্রামের জঙ্গলী শাহের মাজার, ......খোরশেদপুর গোপীনাথ মন্দির, ......গোস্বামী দূর্গাপুরের মন্দির, ......খোকসা জানি-পুরের কালীবাড়ি, ......ফুলবাড়ি গ্রামের প্রাচিন মঠ ও মন্দির, ......বাড়াদির টেরাকোটা মঠ, ......আমলা সদরপুরের জমিদারবাড়ি, ......হিজলাবটের নীলকুঠি, ......কুষ্টিয়া পৌরসভা ভবন ইত্যাদি পুরাকীর্তি কুষ্টিয়াকে করেছে মহিমান্বিত।



কুষ্টিয়া জেলার ঐতিহাসিক ও দশনীয় স্থানগুলো : কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত শিলাইদহের কুঠিবাড়ী; রবীন্দ্র কুঠিবাড়ী (কুষ্টিয়া শহর থেকে দুরত্ব ১ কিঃমিঃ); বাউল সম্রাট লালন শাহের মাজার (কুষ্টিয়া শহর থেকে দুরত্ব প্রায় ৪ কিঃমিঃ); মীর মোশাররফ হোসেনের বসত ভিটা (কুষ্টিয়া শহর থেকে দুরত্ব ৬ কিঃমিঃ); ঝাউদিয়ার শাহী মসজিদ (কুষ্টিয়া শহর থেকে দুরত্ব ২২ কিঃমিঃ)।



কুষ্টিয়া জেলার ঐতিহাসিক ও দশনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে- ১) শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ি। ২) ছেঁউড়িয়ায় বাউল সম্রাট লালন শাহের মাজার কমপ্লেক্স। ৩) হরিনারায়নপুরের মোগল স্থাপত্যের মসজিদ ও মীর মোশাররফ হোসেনের বাড়ি। ৪) ফুলবাড়ি গ্রামের প্রাচীণ মঠ ও মন্দির ৫) বাড়াদির টেরাকোটা মঠ। ৬) আমলা সদরপুরের জমিদারবাড়ি। ৭) হিজলাবটের নীলকুঠি। 8) কুষ্টিয়া পৌরসভা ভবন ইত্যাদি।



কুষ্টিয়া জেলার ঐতিহাসিক ও দশনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে- ১) শিলাইদহে রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ি। ২) ছেঁউড়িয়ায় বাউল সম্রাট লালন শাহের মাজার কমপ্লেক্স। ৩) হরিনারায়নপুরের মোগল স্থাপত্যের মসজিদ ও মীর মোশাররফ হোসেনের বাড়ি। ৪) ফুলবাড়ি গ্রামের প্রাচীণ মঠ ও মন্দির ৫) বাড়াদির টেরাকোটা মঠ। ৬) আমলা সদরপুরের জমিদারবাড়ি। ৭) হিজলাবটের নীলকুঠি।

No comments:

Post a Comment